সাধারণ জ্ঞান (৯ম-১০ম শ্রেণীর বাঃ ও বিঃ বই থেকে)পর্ব-৯
নতুন মিশন।
সাধারণ জ্ঞান (৯ম -১০ ম শ্রেণীর বা ও বি বই)
পর্ব-৯
১) বাংলাদেশে ছােট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
২) নদীর গুলাের আয়তন দৈর্ঘ্যে - ২২,১৫৫ কি.মি
৩) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত - গঙ্গা নামে
৪) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল - হিমালযের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৫) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে - রাজশাহী জেলা দিয়ে
৬) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় - গােয়ালন্দে
৭) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা- যমুনা নদী।
৮) পদ্মা নদী মেঘনার সাথে মিলিত হয় - চাঁদপুরে
৯) গঙ্গা পমা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান - ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
১০) পদ্মার শাখা নদী সমূহ - ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপােতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি - তিব্বতের মানস সরােবর
১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে - কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৩) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রহ্মপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতাে- ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
১৪) ব্রহ্মপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় - ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
১৫) যমুনা নদীর শাখা নদী - ধলেশ্বরী।
১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী - বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ - ধরলা, তিস্তা, করতােয়া, আত্রাই
১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য - ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন - ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি - মেঘনা নদী
২০) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা মণিপুর অঞ্চলে
২১) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে - সিলেট জেলা দিয়ে
২২) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় - সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে।
২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় - ভৈরব বাজারের কাছে
২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় - মুন্সিগঞ্জে
২৫) মেঘনার শাখা নদী - মুন, তিতাস, গােমতী, বাউলাই
২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী - কর্ণফুলী
২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি - লুসাই পাহাড়ে ২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য - ৩২০ কি.মি
২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী - কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর - চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত।
৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি - সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল।
৩২) তিস্তা নদী - ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হযে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় - ১৯৮৭ সালের বন্যায় ৩৪) তিস্তা নদী মিলিত হয় - ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ - ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস - তিস্তা নদী
৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় - ১৯৯৭-৯৮ সালে।
৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে - পশুর নদী।
৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ - প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি - আরাকান পাহাড়ে
৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে - পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য - ২০৮ কি.মি
৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি - পার্বত্য ত্রিপুরায়